খুবই সাধারণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত ছিলেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী। চিন্তায় সৎ থেকে দেশের জন্য যেটা ভালো মনে হতো তিনি সেটাই সবসময় করে গেছেন। স্বাস্থ্যখাতের জন্য ভালো কিছু করার জন্য তিনি ছিলেন সবসময় একরোখা, কিন্তু নিজ আদর্শে অটল। তাঁর ওষুধ নীতি বাংলাদেশের ওষুধ খাতে বিরাট পরিবর্তন নিয়ে আসে।
কোনো সহায়-সম্বল না থাকার পরও অসীম ধৈর্য্য, কঠোর পরিশ্রম ও একাগ্রতা দিয়ে তিনি দারিদ্র্যকে জয় করেছেন। অনামিকা বলেন, ‘আর্থিক স্বাধীনতা এবং স্বাবলম্বনের জন্য দক্ষতা অর্জনের কোনো বিকল্প নেই।’
শীলা ম্যাগদোলিনাকে চিনতাম ও যখন সিইপি-র ফ্রন্ট ডেস্কে বসে কাজ করত তখন থেকে। ওর স্বাস্থ্য যে খুব ভালো ছিল তা বলা যাবে না। কিন্তু রুগ্ন স্বাস্থ্যের মধ্যেও মুখের কোণে হাসিটা লেগেই থাকত।
শিউলি ঠিক করল, বাড়িতে গিয়ে খালাম্মাদের এসব কথা মাকে শোনাবে। পাড়ার মেয়েদেরও এসব কথা জানাবে। বাবাকেও সে এসব কথা বলবে। বলবে, মেয়েদের উপর জুলুম করার দিন শেষ হয়ে আসছে। এখন নারীপুরুষ সবাই জেগে উঠছে--আর নারীদের ওপর অত্যাচার চলবে না।