২০০৯ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহায়তায় ৫-১৮ বছর বয়সিদের ওপর মানসিক স্বাস্থ্যের একটি জরিপ হয়েছিল। সেখানে দেখা যায় ১৮.৪ শতাংশ শিশু ও কিশোর-কিশোরী কোনো-না-কোনো মানসিক রোগে আক্রান্ত। তবে আশার কথা এই যে, মানসিক চাপমুক্তি ঘটিয়ে বিষণ্ণতা আক্রান্ত সন্তানের সহায়তায় মা-বাবাই মুখ্য ভূমিকা পালন করতে পারেন।