“আমি বাড়ির ছোটো সন্তান। বাড়ি ছেড়ে আসায় প্রচণ্ড কষ্ট পেয়েছি, এখনও পাচ্ছি। এমনকি বাসা ছেড়ে প্রথম যেখানে গেলাম, সেখানেও প্রথম প্রথম আমাকে কেউ মেনে নিতে চায়নি। একদিন আমার সব কথা শুনলেন গুরু মা। শুনে খুবই স্নেহের সাথে বললেন আমি তো তাদেরই একজন, যে কোনো প্রয়োজনে তারা আমার পাশে আছে। এরপর থেকে সবার সাথে ‘কালেকশনে’ যাওয়া শুরু করলাম। দিনশেষে খাওয়া-দাওয়া এবং অন্য সবকিছুই আমরা নিজেরা একসঙ্গে মিলেমিশে করতাম।”