মাত্র ১৪ বছর বয়সে তাকে বিয়ে করতে বাধ্য করা হয়। জীবনে কষ্টের, সংগ্রামের অভাব হয়নি কখনও। তাও বেলিয়ারা বেগম বলেন: ‘একটা সময় ছিল যখন আমি জীবনকে শেষ করে দিতে চাইতাম, এখন আমিই বেঁচে থাকতে চাই।’
তিনি তার এই লাভজনক উদ্যোগের সাথে গ্রামের অন্য মেয়েদেরও এখন যুক্ত করতে চান। অনেকে নিজে দোকান দেবার জন্য তার কাছে কাজ শিখতে আসে। আবার কেউ কেউ ঢাকায় গিয়ে গার্মেন্টেসে কাজ করবে-এই আশায় সেলাইয়ের কাজ শিখতে আসে।