“এই কঠিন সময়ও আমি যে চিন্তামুক্ত থাকতে পেরেছি সেজন্য স্ত্রীকেই বেশি কৃতিত্ব দিচ্ছি। সে বটগাছের ছায়ার মতো পাশে ছিল। একইসঙ্গে সিভিল সার্জনসহ অন্য কর্মকর্তাদের কথাও বলতে হয়। কারণ তারা প্রায় প্রতিদিনই ফোনে আমার খবর নিয়েছেন। কোনো সমস্যা হচ্ছে কিনা, তা জিজ্ঞেস করেছেন। সহকর্মীরাও প্রতিদিন খবর নিয়েছেন, সাহস জুগিয়েছেন। সকলের সহায়তায় সহজেই করোনা থেকে সেরে উঠেছি।”