চিররঞ্জন সরকার

June 9, 2020

স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতেই হবে

এক সহকর্মীর মধ্যে করোনার লক্ষণ ছিল। জ্বর-সর্দি-গলাব্যথা ইত্যাদি লক্ষণ থাকায় গত ৭ই এপ্রিল তিনি ওই সহকর্মীকে নিয়ে বন্দর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়েছিলেন করোনা টেস্ট করাতে। সাবধানতা হিসেবে নিজের টেস্টও করিয়েছিলেন। ১১ই এপ্রিল টেস্টের রেজাল্ট আসে। দেখা যায়, তার পজিটিভ এবং সহকর্মীর নেগেটিভ!
June 7, 2020

করোনার ওষুধ হলো মনোবল-আত্মবিশ্বাস

“এই কঠিন সময়ও আমি যে চিন্তামুক্ত থাকতে পেরেছি সেজন্য স্ত্রীকেই বেশি কৃতিত্ব দিচ্ছি। সে বটগাছের ছায়ার মতো পাশে ছিল। একইসঙ্গে সিভিল সার্জনসহ অন্য কর্মকর্তাদের কথাও বলতে হয়। কারণ তারা প্রায় প্রতিদিনই ফোনে আমার খবর নিয়েছেন। কোনো সমস্যা হচ্ছে কিনা, তা জিজ্ঞেস করেছেন। সহকর্মীরাও প্রতিদিন খবর নিয়েছেন, সাহস জুগিয়েছেন। সকলের সহায়তায় সহজেই করোনা থেকে সেরে উঠেছি।”
May 21, 2020

এটা আসলে একান্তই নিজের লড়াই

নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খেয়ে এবং নিয়ম মেনে মোটামুটি সাতদিনের মধ্যে তিনি সুস্থ হয়ে ওঠেন। এরপর আবারও তার নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তাতে ‘নেগেটিভ’ ফল আসে।
May 14, 2020

করোনাকে অবহেলা করা যাবে না

আড়ংয়ের কর্মী মনোয়ার হোসেন (কর্মীর ছদ্মনাম) । বয়স ৩৫। ঢাকায় থাকেন। সম্প্রতি তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ১৯ দিন কুর্মিটোলা জেনারেল হাপাতালে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন। তার করোনায় আক্রান্ত হওয়া, হাসপাতালে থাকা এবং সুস্থ হয়ে বাসায় ফেরার অভিজ্ঞতার কথা তার কাছ থেকেই শোনা যাক।
May 12, 2020

‘নিয়ম মেনে চলতে হবে, মনোবল ঠিক রাখতে হবে’

১৬ তারিখ নমুনা পরীক্ষার ফলাফলে আমার করোনা ‘পজিটিভ’ বলে জানানো হলো। পরদিন আমি ব্র্যাকের ডাক্তার ও আইইডিসিআর কর্তৃপক্ষের পরামর্শে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হলাম। সেখানে আইসোলেশন ইউনিটে আমার চিকিৎসা শুরু হলো। এরপর দুবার আমার শরীর থেকে নমুনা নিয়ে ল্যাবে পরীক্ষার করার পর ফল নেগেটিভ এলো। গত ২৯শে এপ্রিল আমাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।