alormisil

May 3, 2020

মানবতার মঙ্গলের আশায়

মহামারির দিনে মানুষের এত ধরনের আর্থিক, সামাজিক, পারিবারিক কষ্ট দেখে নিজের চোখের জল আটকানো কঠিন হয়ে পড়ে, বারবার মনে পড়ে যায় নিজের কষ্টের কথা। তাও আশায় বুক বাঁধি, নিশ্চয় আমরা সকল প্রতিকূলতাকে জয় করতে পারব।
April 28, 2020

মানবতার জয় হোক

অসহায়, দরিদ্র মানুষ তাদের সুখ-দুঃখে আমাকে সাথি করে নেন। বিপদে পড়লে মনে করেন আমি তাদের জন্য কিছু করতে পারব, মনে কোনো দ্বিধা না রেখেই আমাকে তাদের সমস্যার কথা বলেন। এই মহামারির দিনে মনে হয় আমি তাদের পরিবারেরই একজন হতে পেরেছি।
April 26, 2020

একজন সাধারণ মানুষের অসাধারণ লড়াই

কখনও ভাবিনি আমাদের দেশে করোনার মতো মহামারি দেখতে হবে। এমন দুর্দিনে আমার মতো সাধারণ একজন হয়েও আশেপাশের এত মানুষের সেবা দিতে পারব, তাদের সচেতন করে তোলার সুযোগ পাব- এ ছিল চিন্তারও অতীত।
April 21, 2020

মহামারি প্রতিরোধ যার প্রতিজ্ঞা

সাধারণ মানুষকে করোনাভাইরাস সম্পর্কে সচেতন করতে আমরা বিলি করেছি ১২,০০০ লিফলেট। মানুষের ঘর থেকে ঘরে, দোকানে, ফার্মেসিতে, হাসপাতালে, থানায়- প্রতিটি জায়গায় আমি ও আমার কর্মীরা গিয়ে গিয়ে এই রোগের ভয়াবহতা সম্পর্কে বোঝাতে সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি। প্রচারণার প্রত্যেকটি উপায়কে আমরা কাজে লাগাচ্ছি।  কোনো দিক থেকেই যেন ঘাটতি না থাকে।
April 19, 2020

মানবতার বাঁশিওয়ালা

আলিম ভাইয়ের পরিচ্ছন্নতা অভিযান দেখে তার অফিস এবং শ্বশুরবাড়ি এলাকার অন্তত ১৫-২০ জন মানুষ নিয়মিত তাদের বাড়ির চারপাশ জীবাণুমুক্ত রাখার চেষ্টা করছেন। অফিসে ঢোকার সময় সকলে যেন নিয়ম মেনে হাত ধুয়ে নেন, সেদিকটাও দেখেন তিনি। তার যেন কোনো ক্লান্তি নেই, দিনরাত এভাবে তিনি কিছু-না-কিছু করেই চলছেন।
April 13, 2020

সচেতন হলে বাঁচবে প্রাণ

“সৃষ্টিকর্তাই আমাদের বাঁচাবে, কোনো আলাদা থাকার দরকার নাই, হাত কেন ধুতে হবে”- এই কথাগুলো বস্তির প্রায় সবার কাছ থেকে শুনেছি আমি। শুরুর দিকে করোনাভাইরাস নিয়ে কথা বললে কেউ আমার কথা বিশ্বাসই করতে চাইতেন না। এটাই ছিল মানুষকে সচেতন করার পথে প্রথম ধাক্কা। অজ্ঞতা যে দুর্যোগ প্রতিরোধের পথে কত বড় প্রতিবন্ধকতা তা এই মানুষগুলোর চোখের দিকে তাকিয়ে আমি বুঝতে পারি।
April 12, 2020

দুই দিনে ১২১০টি, তারপর সারাদেশ জুড়ে

বৃত্তের ভেতরে দাঁড়িয়ে মানুষ দোকান থেকে কেনাকাটা করলে ভাইরাস সংক্রমণ অনেকটাই হ্রাস পাবে। দুই দিনে তাই আমরা ৫টি উপজেলায় ৮টি বাজার এবং অসংখ্য অলিগলিতে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার দোকানের মধ্যে ২২৯টি ফার্মেসি ও ৯৮১টি মুদি দোকানে সামাজিক দূরত্বের বৃত্ত এঁকে ফেললাম।