“প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে নিয়মিতভাবে সাজাতে হবে কর্মপরিকল্পনা। একটি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পর—সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতের জন্য ঠিক করতে হবে নতুন কর্মপদ্ধতি। একটি প্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে মূল্যবান উপাদান হচ্ছে মানবসম্পদ। তাই যেকোনো পরিস্থিতিতেই কর্মীদের নিরাপত্তা এবং তাঁদের মনোভাবকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হলে পরিচালন ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রেখেও প্রাতিষ্ঠানিক লক্ষ্য নিশ্চিত করা সম্ভব।”