দেশে পাঁচ বছর চাকরি করার পর রাফিজা টাকা জমিয়ে ওমানের একটি গার্মেন্টসে চাকরি করতে যান। বিদেশে যাবার আগে তিনি ছেলেকে রেখে যান মায়ের কাছে। আট বছর পর দেশে ফিরে আসেন। ছেলে বড়ো হয়েছে, তাকে এবার ব্যাবসা করার ব্যবস্থা করে দেন। নিজে সেবামূলক কাজের সাথে যুক্ত হবার সিদ্ধান্ত নেন।